Thursday, April 9, 2020
ক্রিকেট বলের ওজন কত বলার আগে আরেকটি তথ্য দেই- ক্রিকেট বল কাঠ দিয়ে তৈরি হয় না। এটি তৈরি হয় চামড়া, কর্ক আর সুতো দিয়ে। ভেতরে থাকে কর্ক, এরপর সুতো প্যাচানো আর তার উপরে চামড়ার আবরণ। ছেলেদের আর মেয়েদের খেলার বলও কিন্তু একরকম না। ওজনে পার্থক্য আছে।
ছেলেরা
যে বল দিয়ে খেলে তার ওজন ১৫৫.৯ থেকে ১৬৩ গ্রাম। আর মেয়েরা যে বল দিয়ে খেলে
তার ওজন ১৪০ থেকে ১৫১ গ্রাম। ১৩ বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের বলের ওজন ১৩৩
থেকে ১৪৪ গ্রাম।
ওয়ানডে
এবং টি-টুয়েন্টির আন্তর্জাতিক ম্যাচগুলোতে বল তৈরি করে অস্ট্রেলিয়ার
কোম্পানি কোকাবুরা(বেশীরভাগ টেস্ট ম্যাচের বলও ওদের তৈরি)। ইংল্যান্ড এবং
ওয়েস্ট ইন্ডিজের টেস্ট ম্যাচে ডিউক বল ব্যবহার করা হয়। ভারতে যে টেস্ট
খেলাগুলো হয় সেগুলোর জন্য এস জি বল ব্যবহার করা হয়।
দেখুন-
দেখুন-
ইংল্যান্ডের উপনিবেশ ছিল এরকম কিছু দেশে ক্রিকেট একটি জনপ্রিয় খেলা। এই খেলার ইতিহাস বলতে গেলে Anglo Norman দের সময়ে ফিরে যেতে হবে। সেই ১৩০০ সালে ইংল্যান্ডের রাজা এডওয়ার্ড creag খেলতেন, এই শব্দটিকে অনেকে Old English এর ক্রিকেট হিসেবে তুলে ধরতে চান। তবে বিশেষজ্ঞরা এই মত মানেন না, তাদের মতে ১৫৯৭ সালে ব্যবহার হওয়া craic ই এখনকার cricket.
ক্রিকেটের আরো কিছু ইতিহাস
১৭৮৭ সালে MCC ক্রিকেটের আইন কানুনের কপিরাইট নিয়ে নেয় এবং এখনো ব্যাখ্যা করে। কাউন্টি ক্লাব সাসেক্সই প্রথম আধুনিক ক্রিকেট ক্লাব।
প্রথম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার মাঝে ১৮৪৪ সালে। খেলাটি হয়েছিল নিউইয়র্কের একটি মাঠে।
এরপর
অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ডের মাঝে কিছু দ্বিপাক্ষিক ম্যাচ হয়। ওভালে
অস্ট্রেলিয়ার জয়ের মধ্য দিয়ে এসেজ সিরিজের সূচনা হয় যা এখনো চলছে। এটি ১৮৮২
সালের কথা। এরপর ১৮৮৯ সালে সাউথ আফ্রিকা টেস্ট ক্রিকেট খেলতে শুরু করে।
Tuesday, June 18, 2019
মাশরাফি বিন মর্তুজা নামের এক তরুণের বাংলাদেশ জাতীয় দলে অভিষেক হয় ২০০১ সালে। তখন তিনিই ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম জেনুইন ফাস্ট বোলার। গতির কারণে তাকে নড়াইল এক্সপ্রেস নামে ডাকা হতো। বারবার ইনজুরিতে পড়া ৩৫ বছর বয়সী মাশরাফি যে গতিতে এখন বল করছেন প্রায় একই গতিতে নতুন দলে আসা কম বয়সী বোলাররাও বল করেন।
মাশরাফি এখনো কিভাবে জাতীয় দলে খেলেন?
এই ধরণের প্রশ্ন সাকিবের মত বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডারকেও প্রায়ই শুনতে হয়(সাকিব টাকার জন্য খেলে, নিজের জন্য খেলে হ্যান ত্যান)।
মাশরাফির ক্যাপ্টেন্সি বা ইনজুরি থেকে ফিরে আসার গল্প আজকে বলবো না। (ফ্লিনটপের মত খেলোয়াড় একবার ম্যাশের মত ইনজুরিতে পড়েই আর, খেলায় ফেরেননি)
ধরে নেই তিনি অভিজ্ঞ কেউ নন, ক্যাপ্টেন নন- শুধু পারফরম্যান্সের জোরে কি বাংলাদেশ দলে জায়গা পাবেন?
প্রথমে ক্যারিয়ার পরিসংখ্যান দেখি
- উইকেট: ২১৩ ম্যাচ খেলে নিয়েছেন ২৬৬ উইকেট
- এভারেজ: ৩২.২৭
- ইকনমি: ৪.৮৪
- সেরা বোলিং: ২৬ রান দিয়ে ৬ উইকেট
- চার উইকেট নিয়েছেন ৭ বার, ৫ উইকেট এক বার
শুধু পরিসংখ্যান দেখে এই খেলোয়াড়কে কি দলে খেলাবেন, নাকি তার বদলে বেশী ইকনমি, এভারেজের কোন বোলারকে সুযোগ দেবেন
ভারতের সাথে বাংলাদেশের ২০০৪ সালের জয়ে তিনি বড় ভূমিকা রেখেছিলেন, ২০০৭ এর জয়েও। শ্রীলংকার শক্তিশালী দলকে মাশরাফি এবং নাজমুল হোসেন নাকানি-চুবানি খাইয়েছিলেন।
সাঙ্গাকারার উইকেট বা, শেন ওয়াটসনের উইকেট ইনিংসের শুরুতে এনে দেয়ার মত কাজ এই বোলার অতীতে করেছেন। মাহেলা জয়াবর্ধনে তাকে Unsung Hero বলেছিলেন।
২০১৮ সালের নভেম্বরে প্রথম আলোর প্রতিবেদনে পরিসংখ্যান সহ দেখিয়ে দেয়া হয়েছে গত তিন বছরে বাংলাদেশের সেরা বোলার মাশরাফি। মোস্তাফিজ ১ ম্যাচ খারাপ খেললে পরের দিন আপনারা বলবেন- বিয়ে করেই এই অবস্থা। সাইফুদ্দিন খুব খারাপ বোলিং করলে বলবেন একে কেন নেয়া হয়েছে, রুবেলকে নেয়া হলে সে যদি ডেথ অভারে মুরালিধরণের কাছে যেভাবে বেদম মার খেয়েছিলো তেমন খায় তাহলে বলবেন- রুবেল ইজ নট হ্যাপি।
ইমরুলের জন্য কিছুদিন আগে আপনাদের ভালোবাসার অন্ত ছিল না, আগে যখন খেলতো তখন বলতেন ওপেনিং এ খেলার মত আর কেউ কি নাই। এখন- Liton Das Not Out, কিছুদিন পর আবার কোটায় খেলে
বিশ্বের সেরা বোলাররা এই বিশ্বকাপে কত করে রান দিচ্ছে একটু খোজ নিয়ে দেখুন। ৯ ওভারে রশিদ খান সেঞ্চুরি করেছে, মাশরাফি, মুস্তাফিজ সাইফুদ্দিনরা সেই তুলনায় ভালোই করছে।
ফিল্ডিং এবং ব্যাটিং এও আমাদের ক্যাপ্টেন ভালো ইমপ্যাক্ট তৈরি করতে পারেন। ভারতীয়দের মাশরাফি একসময় ব্যাটিং-বোলিং দিয়ে হারিয়েছে। তাই বোরিয়া, আগারকারের সেই জালা এখন লিখে আর বলে মেটাচ্ছে। মুশফিককে ভারতবিরোধী প্রমাণের চেষ্টাটাও একই কারণে।
ম্যাশ ভালো খেললে যাদের কাটা ঘায়ে নুনের ছেটা লাগছে তারা দূরে থাকেন। যার জন্য বাংলাদেশ দল জিততে পারে এই আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়েছিলো, তাকে ব্যাটিং পিচে ১-২ ম্যাচের খারাপ বোলিং এর কারণে তার শেষ বিশ্বকাপে দয়া করে কাঠগড়ায় দাড় করাবেন না।
আরো পড়ুন- আবু জায়েদ চৌধুরী রাহী, জিটিভি লাইভ
খেলা হবে, বাংলাদেশ জিতবে- ভালো খেলোয়াড়দের নতুন রেকর্ডও হবে, কিন্তু বাংলাদেশের দর্শক সাবালক হবে কবে?
Wednesday, June 5, 2019
মুশফিকুর রহিম বাংলাদেশ দলে এসেছিলেন খালেদ মাসুদ পাইলটের বিকল্প হিসেবে। ২০০৫ সালে যখন পাইলট বিশ্বের অন্যতম সেরা উইকেটকিপার এবং মাঝারি মাণের ব্যাটসম্যান ছিলেন তখন তিনি নিজেই অবসরে গিয়েছিলেন(সময় ফুরিয়েছে বুঝতে পেরে)।
মুশফিকুর রহিম নিজেকে প্রমাণ করেই দলে আছেন
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলে উইকেট কিপার ব্যাটসম্যান হিসেবে দুইজন সুযোগ পেয়েছিলেন- ধীমান ঘোষ এবং মুশফিকুর রহিম। মুশফিক উইকেট কিপার হিসেবে যতটা না ভালো ছিলেন, তার চেয়ে ভালো ছিলেন ব্যাটসম্যান হিসেবে। পরবর্তীতে বিভিন্ন সময়ে এমনকি এখনও তাকে বাংলাদেশের সেরা ব্যাটসম্যান বলে অনেক বিশেষজ্ঞ এবং সাধারণ দর্শকেরাও মনে করে। ৪,৫,৬ নম্বর পজিশনে তিনি একজন বিশ্বমাণের ব্যাটসম্যান। ২০১৯ বিশ্বকাপে তিনি চারে খেলছেন এবং অসাধারণ নৈপুণ্য দেখিয়ে যাচ্ছেন। সাকিবকে যেমন খারাপ ব্যাটিং বা, বোলিং এর কারণে বাদ দিয়ে বিকল্প খুজে পাওয়া যায় না- মুশফিকুর রহিমেরও তেমন কোন বিকল্প এখনো খুজে পাওয়া যায় নি।
পরিসংখ্যান
ওয়ানডে বিশ্বকাপ চলছে তাই শুধু ওয়ানডে পরিসংখ্যানটাই দেখাবো-
- মোট রান: ২০৭ ম্যাচ খেলে ১৯৩ ইনিংস ব্যাটিং করে ৫৬৫৫
- সর্বোচ্চ সংগ্রহ: ১৪৪
- এভারেজ ৩৫.১২
- স্ট্রাইক রেট ৭৮.২৫
- হাফ সেঞ্চুরি- ৩৪ টি, সেঞ্চুরি ৬টি
আরো পড়ুন- সৌম্য সরকার, গাজী টিভি লাইভ অনলাইন
এই পরিসংখ্যান মুশফিকের মত ব্যাটসম্যানকে পুরোপুরি তুলে ধরে না যিনি ৩২ বার অপরাজিত ছিলেন। দলের অনেক বিপদের মুহুর্তে তিনি ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। ৯০ এ তিনি কখনো কখনো নড়বড়ে, আবার ফিনিশিং এর সময়ে ২-১ বার খেই হারিয়েছেন বটে। একেবারে নির্দ্বিধায় এই ওয়ার্ল্ডক্লাস ব্যাটসম্যানের প্রতি বাংলাদেশের ১৬ কোটি জনগণ এখনো আস্থা রাখে। বিশ্বকাপের ট্রফিটাও মনে হয় তার হাতে মানাবে।
Labels:
উইকেটকিপার,
ক্রিকেটার,
খেলাধুলা,
বিশ্বকাপ ২০১৯,
ব্যাটসম্যান,
মিস্টার ডিপেন্ডেবল
Saturday, June 1, 2019
তামিম ইকবাল এই মুহুর্তে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সেরা ওপেনার। খুব স্বাভাবিকভাবেই বিশ্বকাপে বামহাতি এই ব্যাটসম্যানের সেঞ্চুরি দেখার জন্য বাংলাদেশের কোটি কোটি দর্শক অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে আছে। সাউথ আফ্রিকার বিপক্ষে ম্যাচেও তার খেলা দলের পারফরম্যান্সে প্রভাব ফেলবে।
পিতাঃ ইকবাল খান
মাতাঃ নুসরাত ইকবাল
পরিসংখ্যানে তামিম
ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসে অনুষ্ঠিত ২০১৯ বিশ্বকাপ শুরুর আগে ওয়ানডে ম্যাচে তামিমের অর্জনগুলিতে চলুন চোখ বুলিয়ে নেয়া যাক-
- বয়স: ৩০ বছর
- ব্যাটিং এর ধরণ: বামহাতি
- জন্ম: চট্টগ্রাম(বাংলাদেশ)
- যেসব দলে খেলেছেন: এশিয়া একাদশ, বাংলাদেশ জাতীয় দল, নটিংহ্যামশায়ার, চিটাগং কিংস, পুনে ওয়ারিয়র্স ইত্যাদি
- ১৯৩ ম্যাচের ১৯১ ম্যাচ ব্যাটিং করে তিনি ৬৬৩৬ রান সংগ্রহ করেছেন
- ব্যাটিং গড়: ৩৬.২৬
- স্ট্রাইক রেট: ৭৮.১২
- সর্বোচ্চ সংগ্রহ: ১৫৪
- সেঞ্চুরি : ১১ টি
- হাফ সেঞ্চুরি : ৪৬ টি
তামিম ইকবালের স্ট্রাইক রেট খুব বেশী না হলেও তিনি মারকুটে ব্যাটসম্যান হিসেবেই পরিচিত। নিজের দিনে তিনি বিশ্বের যেকোন বোলিং লাইনআপকে গুড়িয়ে দিতে পারেন। জয়সুরিয়া বা, শেহওয়াগের মত তার দলও সবসময় তার মারকুটে ব্যাটিং এর সুফল পেতে চায়।
আমরা বাংলাদেশীরা বিশ্বাস করি: তামিম ভালো খেললে সে আমাদের কলিজা, আর খারাপ খেললে আকরাম খানের ভাতিজা
পাঠকদের প্রশ্নঃ
- তামিম ইকবালের স্ত্রীর নাম কি?
উত্তরঃ তাঁর স্ত্রীর নাম আয়েশা সিদ্দিকা, ছেলের নাম আরহান ইকবাল খান।
- বিপিএল এ তামিমের রেকর্ড কি?
উত্তরঃ বিগত মৌসুমে তিনি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস এর হয়ে খেলেছিলেন। ফাইনাল ম্যাচে ৬১ বলে তাঁর ঝড়ো ১৪১ রানের ইনিংসে ভর করে তাঁর দল চ্যাম্পিয়ন হয়।
- আইপিএলে তামিম কতগুলো ম্যাচ খেলেছে?
উত্তরঃ ২০১২ এবং ২০১৩ সালে পুনে ওয়ারিওর্সে তিনি একজন তালিকাভূক্ত ক্রিকেটার ছিলেন। দুঃখজনকভাবে তাকে একটি ম্যাচেও খেলার সুযোগ দেয়া হয় নি।
শেষ কথাটায় দ্বিমত করার সম্পূর্ণ অধিকার আপনার আছে। আমি মনে করি তামিম ৬০+ রান করলে সাউথ আফ্রিকার সাথে ম্যাচটা বাংলাদেশ সহজেই জিতে যাবে- শুভকামনা বাংলাদেশের জন্য।
Tuesday, May 7, 2019
গাজী টিভির অফিসিয়াল চ্যানেল থেকে আমরা সরাসরি সবগুলো ম্যাচ লাইভ দেখানোর চেষ্টা করবো।
এখন চলছে বাংলাদেশ বনাম জিম্বাবুয়ে ওয়ানডে সিরিজের খেলা। আমরা জিটিভির সৌজন্যে এই পেজে আপনাদের লাইভ খেলা দেখাচ্ছি-
লাইভ দেখার জন্য নিচের এপগুলোর যেকোন একটি ডাউনলোড করুন-
সাথেই থাকুন, আপডেট পাবেন। আমরা চেষ্টা করি যাতে উপরের ভিডিওতে খেলা দেখা যায়। কখনো কখনো সেটি সম্ভব না হলে নিচের তিনটি এপের যেকোনটি ব্যবহার করে আপনারা দেখতে পারবেন। নতুন খবর হচ্ছে- বাংলাদেশ দলে নতুন হেড কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ডোমিঙ্গো। এখন দেখার বিষয় তার কোচিং এ দল কেমন খেলে। ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপ ছিল বাংলাদেশের জন্য প্রথম, এর আগে বাংলাদেশ কোন বিশ্বকাপ খেলে নি। ২০০৩, ২০০৭, ২০১১, ২০১৫, ২০১৯ ক্রমাগত উন্নতি চোখে পড়েছে।
বর্তমান কোচিং স্টাফ-
- প্রধান কোচ- রাসেল ডোমিঙ্গো
- ব্যাটিং কোচ- নিল ম্যাকেঞ্জি
- ফাস্ট বোলিং কোচ- চার্ল ল্যাঙ্গেভ্যাল্ট
- স্পিন বোলিং কোচ- ড্যানিয়েল ভেট্টরি
- ফিল্ডিং কোচ- রায়ান কুক
এছাড়া ফিজিও থেরাপিস্ট, দক্ষতা বিশ্লেষক, মনোবিদ, ম্যানেজার ইত্যাদি দলের সাথে রয়েছে।
দলের আলোচিত খেলোয়াড়েরা হচ্ছেন- তামিম ইকবাল, সৌম্য সরকার, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, মাশরাফি বিন মর্তুজা, মোস্তাফিজুর রহমান। এছাড়া অন্যরাও দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন।
বিশ্বকাপের দলে সুযোগ না পাওয়া ইমরুল কায়েস এবং নতুন হিসেবে সুযোগ পাওয়া আবু জায়েদ চৌধুরী রাহী আলোচনায় ছিলেন।
Labels:
ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট,
খেলাধুলা,
বাংলাদেশের খেলা,
লাইভ খেলা